Tuesday, January 17, 2023

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মূল সনদ উত্তোলনের জন্য আবেদনের নির্দেশাবলী

মূল সনদ আবেদনের নির্দেশিকা ১। মূল সনদ প্রাপ্তির জন্য যথাযথভাবে আবেদন ফরমটি পূরণ করুন। ২। ২০০১ সালের পূর্বে উত্তীর্ন শিক্ষার্থীদের রেজিঃ কার্ড, প্রবেশপত্র ও সাময়িক সনদের স্ক্যানকৃত ফাইল (PDF) আবেদনের সাথে সংযুক্ত করতে হবে। তবে ২০০১ সাল বা তাঁর পরের উত্তীর্ন শিক্ষার্থীদের শুধু সাময়িক সনদের স্ক্যানকৃত ফাইল (PDF) সংযুক্ত করলেই চলবে। আবেদনকারীকে তাঁর ছবি স্ক্যান করে সংযুক্ত করতে হবে। ৩। আবেদনকারীর নিজস্ব মোবাইল নং ও ই-মেইল অ্যাড্রেস সংযুক্ত করতে হবে। ৪। প্রত্যেকটি মূল সনদের জন্য পৃথক পৃথক আবেদন করতে হবে। ৫। আবেদনের ফি প্রে-স্লিপ ডাঊনলোড করে নিকটস্থ সোনালী ব্যাংকের যেকনো শাখায় জমা দেওয়া যাবে। সোনালী ব্যাংকের প্রেমেন্ট গেটওয়ের অন্তভূক্ত বিভিন্ন কার্ড, মোবাইল ব্যাংকিং অথবা সোনালী ব্যাংকের অনলাইন প্রেমেন্ট অপশন ব্যবহার করে ফি জমা করা যায়। তবে যেভাবেই প্রেমেন্ট করুন না কেন আবেদনের সময় সফটওয়্যারে উল্লেখিত ট্রানজেকশন আইডি সংরক্ষণ করুন কারন মূল সনদ সংগ্রহের সময় উহা প্রর্দশন করতে হবে। ৬। আবেদন করার ১৫ দিনের মধ্যে ফি জমা দিতে হবে অনাথায় আবেদনটি বাতিল হয়ে যাবে। ৭। ফি জমা দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে আবেদনটি সক্রিয় হয়ে যাবে। মূল সনদ প্রস্তুত হওয়ার পর SMS এর মাধ্যমে জানানো হবে। আবেদনকারী চাইলে সফটওয়্যার থেকেও আবেদনের সর্বশেষ অবস্থা জানতে পারবেন। ৮। মূল সনদ সংগ্রহের সময় সাময়িক সনদের মূল কপি ও টাকা জমা দেওয়ার রশিদ জমা দিতে হবে। মূল সাময়িক সনদ ফেরৎ না দিলে মুল সনদ দেওয়া হবে না। ৯। মূল সনদ সংগ্রহের স্থান জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়ান স্টপ সার্ভিস সেন্টার। নিজের মূল সনদ নিজে সংগ্রহ করুন। একান্ত অপারগ হলে সম্মতিপত্র (Authorization Letter) সহ প্রতিনিধি পাঠিয়ে সংগ্রহ করা যায়। ১০। আপনার আবেদনটি আমাদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ন। আপনার সেবাটি যথাযথভাবে প্রদান করতে আমরা আন্তরিকভাবে বদ্ধপরিকর। অহেতুক তদবির না করে সঠিকভাবে নিজের আবেদন নিজে করুন, মিডিয়া বা এজেন্ট পরিহার করুন, আপনার প্রত্যাশার চেয়েও কম সময়ে সেবা পেয়ে যাবেন। আবেদনের জন্য ক্লিক করুন

Monday, January 9, 2023

জেনে নিন টঙ্গি ইজতেমার জেলাওয়ারী খিত্তা ও শুরায়ী নেজাম (নকসা বা ম্যাপ) ২০২৩

 

ময়দানে প্রথম পর্বে খিত্তাভিত্তিক মুসল্লিদের অবস্থান

এ বছর প্রথম পর্বের বিশ্ব ইজতেমায় আগত ধর্মপ্রাণ মুসল্লিরা যে সমস্ত খিত্তায় অবস্থান করবেন তা হলো- গাজীপুর (খিত্তা-১), টঙ্গী (খিত্তা-২, ৩ ও ৪), ঢাকা (খিত্তা-৫ থেকে ১৮ ও ২১, ২২, ২৫, ২৭, ২৮, ৩০),  রাজশাহী (খিত্তা-১৯), চাঁপাইনবাবগঞ্জ (খিত্তা-২০), নাটোর (খিত্তা-২৩), নওগাঁ (খিত্তা-২৪), নড়াইল (খিত্তা-২৬), সিরাজগঞ্জ (খিত্তা-২৯), টাঙ্গাইল (খিত্তা-৩১), রংপুর (খিত্তা-৩২), গাইবান্ধা (খিত্তা-৩৩), লালমনিরহাট (খিত্তা-৩৪), মুন্সীগঞ্জ (খিত্তা-৩৫), যশোর (খিত্তা-৩৬), নীলফামারী (খিত্তা-৩৭), বগুড়া (খিত্তা-৩৮), জয়পুরহাট (খিত্তা-৩৯), নারায়ণগঞ্জ (খিত্তা-৪০), ফরিদপুর (খিত্তা-৪১), ভোলা (খিত্তা-৪২), নরসিংদী (খিত্তা-৪৩), সাতক্ষীরা (খিত্তা-৪৪), বাগেরহাট (খিত্তা-৪৫), কুষ্টিয়া (খিত্তা-৪৬), মেহেরপুর (খিত্তা-৪৭), চুয়াডাঙ্গা (খিত্তা-৪৮), ময়মনসিংহ (খিত্তা-৪৯, ৫১), শেরপুর (খিত্তা-৫০), জামালপুর (খিত্তা-৫২), গোপালগঞ্জ (খিত্তা-৫৩), কিশোরগঞ্জ (খিত্তা-৫৪), নেত্রকোনা (খিত্তা-৫৫), ঝালকাঠি (খিত্তা-৫৬), বান্দরবান (খিত্তা-৫৭), বরিশাল (খিত্তা-৫৮), পিরোজপুর (খিত্তা-৫৯), হবিগঞ্জ (খিত্তা-৬০), কক্সবাজার (খিত্তা-৬১), সিলেট (খিত্তা-৬২), সুনামগঞ্জ (খিত্তা-৬৩), ফেনী (খিত্তা-৬৪), নোয়াখালী (খিত্তা-৬৫), লক্ষ্মীপুর (খিত্তা-৬৬), চাঁদপুর (খিত্তা-৬৭), ব্রাহ্মণবাড়িয়া (খিত্তা-৬৮), খুলনা (খিত্তা-৬৯), পটুয়াখালী (খিত্তা-৭০), বরগুনা (খিত্তা-৭১), চট্টগ্রাম (খিত্তা-৭৪), কুমিল্লা (খিত্তা-৭৫), তুরাগ নদের পশ্চিমপাড় কাঁচাবাজারে মৌলভীবাজার (খিত্তা-৭৬), রাজবাড়ী (খিত্তা-৭৭), মাদারীপুর (খিত্তা-৭৮), শরীয়তপুর (খিত্তা-৭৯), মানিকগঞ্জ (খিত্তা-৮০, সাফা টাওয়ার), রাঙ্গামাটি (খিত্তা-৮১), খাগড়াছড়ি (খিত্তা-৮২), দিনাজপুর (খিত্তা-৮৩), পাবনা (খিত্তা-৮৪), ঠাকুরগাঁও (খিত্তা-৮৫), ঝিনাইদহ (খিত্তা-৮৭, যমুনা প্লট), মাগুরা (খিত্তা-৮৮, যমুনা প্লট), কুড়িগ্রাম (খিত্তা-৮৯, কামারপাড়া বেড়িবাঁধ বঙ্গবন্ধু  মাঠ), পঞ্চগড়ের (খিত্তা-৯০) কামারপাড়া হাইস্কুল মাঠ-বধির স্কুল ভবন) জন্য নির্ধারিত স্থানে অবস্থান নিয়ে ইবাদত বন্দেগিতে মশগুল থাকবেন।